ডঃ আসিফ নজরুল স্যার আসলে কার?!DR ASIF NAZRUL! SHEIKH HASINA! DR YUNUS OPTIONS

ডঃ আসিফ নজরুল স্যার আসলে কার?!DR Asif Nazrul! Sheikh Hasina! DR Yunus Options

ডঃ আসিফ নজরুল স্যার আসলে কার?!DR Asif Nazrul! Sheikh Hasina! DR Yunus Options

Blog Article

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসাবে যোগদানের আগে বাংলাদেশ সরকারের এক পদস্থ কর্তা (ম্যাজিস্ট্রেট) এবং সাংবাদিক হিসাবে কাজ করেছেন ড. আসিফ নজরুল। এছাড়া মানবাধিকার সংস্থা, আইনের শাসন, পরিবেশগত সমস্যা ইত্যাদি ভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গেও উপদেষ্টা হিসাবে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। কর্মজীবনের গোড়া থেকেই তিনি পরোক্ষভাবে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত। তাঁকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সমালোচক বললেও ভুল হয় না। ২০১২ সালে এক টিভি শো-তে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি অগণতান্ত্রিক শক্তিকে উসকানি দিয়েছেন অভিযোগে মামলাও হয় ড.

তার মতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভাগ্যবান একটি প্রতিষ্ঠান, সেখানে সারাদেশ থেকে মেধাবীরা এসে একত্রিত হয়। তবে তিনি মনে করেন, এখান থেকে যত মেধাবী, জ্ঞানী-গুনী বের হয়েছেন তার ক্রেডিট শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের না। বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা থেকে বিবেচনা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ হিসেবে মানতে তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেন। তিনি যেই জায়গাটি বিশেষ করে দেখিয়েছেন যে, স্কুল আর কলেজের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের যে পার্থক্য ‘নলেজ প্রডিউস ও ইউটিলাইজ করা’, সেখানে কীভাবে পিছিয়ে রয়েছে এই বিদ্যাপীঠ। কলম্বিয়া, হার্ভাড, ইয়েল ও নামকরা নানা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে বড় বড় বিনোয়গকারীরা সেখানে বিনিয়োগ করে, বিভিন্ন গবেষণা, নতুন আবিষ্কার হয় তাই। কিন্তু ঢাবির ক্ষেত্রে তিনি হতাশা প্রকাশ করে জানান, কিছু ব্যতিক্রম ব্যতীত সবাই গতবাধা বই রিডিং আর মুখস্ত পড়ায়। নলেজ ক্রিয়েশনের নিম্নমান, পুরাতন পদ্ধতিতে পাঠদানের পরেও বিশ্ববিদ্যালয়ের যা সাফল্য, তিনি তার কৃতিত্ব দিতে চান শিক্ষার্থীদের।

এর সাথে বাড়তি পদ প্রযোজ্য হতে পারে। ব্যবহারের শর্তাবলীতে বিস্তারিত দেখুন।

"তরুণদের নিয়ে অনেকেই হতাশা ব্যক্ত করেন, কিন্তু আপনার সঙ্গে তারুণ্যের সখ্যতা দারুণ। কিভাবে দেখেন তরুণদের?

সোমবার হাসিনা সরকারের পতনের পর সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে বৈঠকেও উপস্থিত ছিলেন ড. নজরুল। বৈঠক শেষে তিনি ছাত্র-যুবদের ধৈর্য ধরা ও শান্তি স্থাপনের বার্তা দেন। এবার ‘সুসংবাদ আসবে এবং দেশ সঠিক পথে এগোবে’ বলে আশা প্রকাশও করেন তিনি। বলা যায়, বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে বিএনপি নেতা ও সাহিত্যিক সালিমুল্লাহ খান এবং ড.

আসিফ নজরুল (জন্ম: ১২ জানুয়ারি ১৯৬৬) একজন বাংলাদেশি লেখক, ঔপন্যাসিক, রাজনীতি-বিশ্লেষক, সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও কলামিস্ট। জীবিকাসূত্রে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক। জন্মসূত্রে তার নাম মোঃ নজরুল ইসলাম। টিভি টক-শো ও তার কলামে সাহসী রাজনীতি বিশ্লেষণের জন্য তিনি বিশেষভাবে খ্যাত। তিনি দশের অধিক গ্রন্থের রচয়িতা।

আসিফ নজরুলের বিশেষ ভূমিকা থাকতে চলেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পূর্বে ১৯৯১ সালে আসিফ নজরুল একটি বহুল প্রচারিত সাপ্তাহিক পত্রিকা বিচিত্রায় কাজ করতেন। তিনি কিছু সময় বাংলাদেশ সরকারের একজন সরকারি কর্মকর্তা (ম্যাজিস্ট্রেট) হিসেবে কাজ করেছেন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মিডিয়ায় তাকে প্রায়ই দেখা যায়। যেমন: বিবিসি, সিএনএন এবং আল জাজিরা ইত্যাদি। ইউএনডিপি, এডিবিসহ মানবাধিকার সংস্থা, আইনের শাসন, পরিবেশগত সমস্যা ইত্যাদি ভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে তার কনসালট্যান্ট হিসাবে কাজ করার অনেক অভিজ্ঞতা আছে।

অবশ্যই, আপনারা রাজপথে থেকে আমাদের চাপে রাখবেন। এই বিচার না হলে জাতির কাছে আমরা দায়ী থাকবো। আমি বিশ্বাস করতে পারি না, এমন একটি নির্মম হত্যাকাণ্ড নিয়ে কীভাবে প্রহসন করা হয়।

লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি শর্ত প্রযোজ্য হতে পারে। এই সাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি এর ব্যবহারের শর্তাবলী ও গোপনীয়তা নীতির সাথে সম্মত হচ্ছেন। উইকিপিডিয়া® একটি অলাভজনক সংস্থা, যা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একটি নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক।

উইকিউক্তি, মুক্ত উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন থেকে

পেশায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। তবে কেবল অধ্যাপক বললে কম বলা হবে। তিনি একাধারে লেখক, ঔপন্যাসিক, রাজনীতি-বিশ্লেষক ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ। তাঁর লেখা ১০টির বেশি বই রয়েছে। বিভিন্ন টিভি শো-তে check here সাহসী রাজনৈতিক বিশ্লেষণের জন্য তিনি বিশেষভাবে খ্যাত ড. নজরুল।

উইকিপিডিয়ায় আসিফ নজরুল সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের রাজনীতি সংবিধান ও সংবিধান প্রসঙ্গ সমসাময়িক বিষয়ক প্রবন্ধ সাহিত্যিক, শিল্প ও সংগীত ব্যক্তিত্ব

২০১২ সালে আসিফ নজরুলকে তলব করেছিল হাইকোর্ট।[৪] ১২ মার্চ ২০১২ তারিখে একটি টেলিভিশন চ্যানেলে টক শোতে দেওয়া বক্তব্যে অগণতান্ত্রিক শক্তিকে উসকানি দেওয়া হয়েছে বলে একটি রিট আবেদন করলে আদালত এই আদেশ দেন।[৪] ২০১৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার অফিসকক্ষ কেরোসিন তেল দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল।[৫] আসিফ নজরুলকে ২০১৩ সালের মে মাসে টেলিফোন করে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছিলো।[৫] ধারণা করা হয়, সরকারের সমালোচনা করার জন্যই তাকে এই হুমকি দেওয়া হয়েছিলো।[৫] ২০১৭ সালে মাদারীপুর আদালতে আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে ৫০০ ও ৫০১ নম্বর ধারায় মানহানির মামলা করেছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানের চাচাতো ভাই জেলা পরিষদের সদস্য ফারুক খান।[৬][৭][৮]

Report this page